আজ সোমবার, ১১ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৪শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Important Notice: Dear Munna Khan, kindly settle Invoice #CIT-246357 ASAP. For any inquiries, feel free to contact us. Thank you! www.contriverit.com

একাদশ জাতীয় নির্বাচনে পর্যবেক্ষক হিসেবে ১২০ সংস্থাকে মনোনীত

নির্বাচনে পর্যবেক্ষক
নির্বাচনে পর্যবেক্ষক
সংবাদচর্চা ডেস্ক: আগামী  একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের  জন্য ১২০টি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থাকে প্রাথমিকভাবে মনোনীত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর মধ্যে ৩৫টি পর্যবেক্ষক সংস্থার কেন্দ্রীয় দপ্তর বা সংস্থা প্রধানের অবস্থান ঢাকায়। বাকিগুলোর অবস্থান দেশের ৪০টি জেলায়। এসব সংস্থার বিষয়ে কারো কোন দাবি, আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে তা প্রমাণসহ আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ইসি সচিবের কাছে লিখিতভাবে জানানোর অনুরোধ জানিয়েছে কমিশন। সোমবার এ ১২০টি সংস্থার নাম গণবিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশ করেছে ইসি।
প্রাথমিকভাবে মনোনীত পর্যবেক্ষক সংস্থাগুলোর মধ্যে লাইট হাউস, অধিকার, বাংলাদেশ মানবাধিকার সমন্বয় পরিষদ (বামাসপ), ডেমোক্রেসিওয়াচ, খান ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে গত পৌরসভা নির্বাচনে পক্ষপাতের অভিযোগ এনেছিল আওয়ামী লীগ। অপরদিকে জানিপপ- জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদ, কোস্ট ট্রাস্ট, রুপান্তর, নবলোক, ওয়েভ ফাউন্ডেশন ও ডাক দিয়ে যাই নামক পর্যবেক্ষক সংস্থার বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ এনেছিল বিএনপি। যদিও কাজী রকিবউদ্দীন কমিশন এসব সংস্থার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক পক্ষপাতের অভিযোগ পায়নি বলে জানিয়েছিল।
বরিশাল জেলার ৬টি সংস্থা। খুলনায় রয়েছে ৫টি, যশোরের ৬টি, ভোলার ৬টি।
ইসি সূত্রে জানা গেছে, এবার নিবন্ধন পেতে ১৯৯টি সংস্থা আবেদন দিয়েছিল। নীতিমালা অনুযায়ী যাচাই-বাছাই করে প্রথমে ৬৪টি সংস্থার নাম চূড়ান্ত করা হয়। পরে তা বাড়িয়ে ১২০টির নাম প্রকাশ করা হলো। প্রাথমিক বাছাইয়ে বাদ পড়েছে ৭৯টি। যদিও এর আগে নিবন্ধিত পর্যবেক্ষক সংস্থার সংখ্যা ছিল ১২০। এসব সংস্থা ২০১১ সালে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পেয়েছিল এবং ওই নিবন্ধনের মেয়াদ ছিল গত বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত। পরে তা ছয় মাস বাড়িয়ে ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। নতুন নিবন্ধনের জন্য গত ২৩ অক্টোবর দরখাস্ত আহ্বান করা হয়। এ বিষয়ে আগের নীতিমালা সংশোধন করে গত ২৬ সেপ্টেম্বর নতুন নীতিমালাও প্রণয়ন করা হয়। প্রাথমিক তালিকার কোন সংস্থার বিরুদ্ধে আপত্তি না পাওয়া গেলে কমিশন এ সব সংস্থার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। আর পাওয়া গেলে উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে শুনানি গ্রহণ করে কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে।